- মোঃ সরফরাজ নেওয়াজ

সভাপতির বাণী
১৯৯৫ খ্রিষ্টাব্দ। সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ০৮ নং ধুলিহর, ০৯ নং ব্রহ্মরাজপুর ও ১৪ নং ফিংড়ি -এই তিনটি ইউনিয়নে ছিল হাতে গোনা কয়েকটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। নারী শিক্ষার প্রসারে ছিল না স্বতন্ত্র কোন প্রতিষ্ঠান। স্থানীয় গন্যমান্য ব্যক্তি ও সুধীজনের সাথে আলাপ-আলোচনা করে সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় প্রতিষ্ঠা করা ডি.বি নিম্ন মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়,পরবর্তীতে ধুলিহর-ব্রহ্মরাজপুর (ডি.বি) মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়। বিদ্যালয়টি আজ চারতলা ভবন একটি এবং চারতলা ভিত বিশিষ্ট একতলা ভবন একটি। এছাড়া সাতক্ষীরা জেলা পরিষদের অর্থায়নে একটি ভবন নির্মানের কাজ চলমান। বৃক্ষশোভিত সুন্দর মনোরম পরিবেশে বিদ্যালয়ে কয়েক শত ছাত্রী সুনামের সাথে লেখাপড়া করছে। প্রতি বছর এ বিদ্যালয় থেকে শিক্ষার্থীরা কৃতিত্বের সাথে মাধ্যমিক পরীক্ষায় উত্তীর্ন হয়। শিক্ষার মনোন্নয়নে এবং নারী শিক্ষার প্রসারে বিদ্যালয়টির অবদান অপরিসীম। এখানে শেখ রাসেল ডিজিপাল কম্পিউটার ও ভাষা ল্যাব, শেখ রাসেল স্কুল অব ফিউটার, বঙ্গবন্ধু কর্নার, শেখ রাসেল কর্নার শেখ রাসেল রোবটিক্স কর্নার, মুজিব কানন সহ বিভিন্ন কর্মসুচি চলমান। বিদ্যালয়টিতে রয়েছে আধুনিক শিক্ষা সামগ্রী। স্মার্ট বোর্ড ও ডিজিটাল হাজিরা। একটি স্মার্ট প্রতিষ্ঠানে যে সব গুনাবলী থাকা দরকার তার সবই আছে এখানে। এজন্য আমি সরকারের সংশ্লিষ্ট দপ্তরকে কৃতজ্ঞতার সাথে ধন্যবাদ জানাই।
বিদ্যালয়টির প্রতিষ্ঠা লগ্ন থেকে অদ্যাবধি যাদের পরিশ্রম ও আন্তরিকতায় এ পর্যায়ে এসেছে আমি তাদের প্রত্যেককে শ্রদ্ধার সাথে স্মরন করছি। বিদ্যালয়টি আরও এগিয়ে যাক। সাফল্যের বাতায়নে যুক্ত হোক নতুন নতুন পালক। এ কামনা চিরদিনের।
পরিশেষে সকলের জন্য শুভ কামনা অবিরাম। জয় বাংলা।